স্টাফ রিপোর্টার, সময় সংবাদ বিডি-
ঢাকাঃ সমসাময়িক অন্যান্য অভিনেত্রীরা যখন সিনেমা থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তখন ঋতুপর্না সেনগুপ্ত একের পর এক এক্সপেরিমেন্টাল কিংবা সাহসী চরিত্রে অভিনয় করে সমালোচনায় কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
তার অভিনীত কয়েকটি সিনেমা যেগুলোর সাহসী অভিনয়ের জন্য তাকে জবাব দিতে হয়েছে সমালোচক এবং মিডিয়ার কাছে।
টান: মুকুল রায় চৌধুরির ছবি ‘টান’ এর বিষয়টাই জলবেশ্যা হওয়ায় তাতে যে উত্তেজক দৃশ্য থাকবে তা তো স্বাভাবিক৷কিন্তু রাজেশ শর্মার সঙ্গে ঋতুপর্ণার শারীরিক আদানপ্রদানের দৃশ্যটি ছবির উত্তেজনার পারদকে বেশ খানিকটা বাড়িয়ে দিয়েছিল।
আরোহণ: পিনাকী চৌধুরির এই ছবিতে ঋতুপর্ণা এক দেহাতি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সমদর্শীর সঙ্গে দুর্দান্ত এক অন্তরঙ্গ প্রেমের দৃশ্যে তিনি অসাধারণ আবেদনময় অভিনয় করেছিলেন।
তিনকন্যা: অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ‘তিনকন্যা’ ছবিটি সেন্সরের কোপে পড়েছিল শুরু থেকেই৷তার কারণও আছে অবশ্যই। ঋতুপর্ণার সঙ্গে সুদীপ মুখোপাধ্যায় ও অভিনেত্রী উন্নতি দাভারার বেশ কিছু চরম অন্তরঙ্গ দৃশ্য ছিল।
আকর্ষণ: দেবরাজ সিনহা পরিচালিত এই ছবিটিতে আবার সমদর্শীর সঙ্গেই ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা। দুজনেই খুবই সাবলীলভাবে দৃশ্যটিতে অভিনয় করায় দর্শকরা রীতিমতো শিহরিত হয়েছিল।
চারুলতা : অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায়ের এই রিমেক ছবিটিতে গায়ক অভিনেতা দিব্যেন্দু এবং অর্জুন চক্রবর্তী দুজনের সঙ্গেই বেশ কিছু অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় করেন।
আগ: ক্যারিয়ারের একবারে শুরুর দিকে করা এই ছবিতে হিন্দি অফবিট অভিনেতা অতুল কুলকার্নির বিপরীতে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল ঋতুপর্ণাকে। সেখানেও তিনি দারুণ সাহসী কিছু দৃশ্যে অভিনয় করে সমালোচনার কেন্দ্র হয়ে উঠেছিলেন।
অনুরণন: অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরির এই ছবিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা। ছবিতে তাঁর স্বামী রাহুল বোসের সঙ্গে বেশ কিছু চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা।
বেদেনি: অঞ্জন দাসের এই ছবিতে বেদেনির চরিত্রে অভিনয় করা ঋতুপর্ণা চরিত্র অনুযায়ীই চরম যৌন আবেদনসমৃদ্ধ অভিনয় করেছিলেন।
তৃষ্ণা: প্রীতম জালান পরিচালিত এই ছবিটিকে ঋতুপর্ণার অন্যতম সাহসী ছবি বলে ধরে নেওয়া হয়। এখানে শুধু ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয়ই নয়, যথেষ্ট খোলামেলা পোশাকেও পর্দায় হাজির হয়েছিলেন তিনি।